Wellcome to National Portal

হর্টিকালচার সেন্টার, টেবুনিয়া, পাবনায় সরকার নির্ধারিত সুলভ মূল্যে উদ্যান ফসল যেমন- ফুল, ফল, সবজি, ঔষধি, মসলা ও কোন্দাল ইত্যাদি ফসলের চারা বিক্রয় করা হয়। পুষ্টির অভাব হবে শেষ মাশরুম চাষে গড়ব দেশ। সুস্থসবল দেহ চান নিয়মিত মাশরুম খান। হর্টিকালচার সেন্টার, টেবুনিয়া, পাবনায় সরকার নির্ধারিত সুলভ মূল্যে তাজা মাশরুম ও শুকনা মাশরুম বিক্রয় করা হয়। হর্টিকালচার সেন্টার, টেবুনিয়া, পাবনায় ''মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র হ্রাসকরণ'' প্রকল্পের মাধ্যমে মাশরুম উদ্যক্তা প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।

মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

হর্টিকালচার উইং

হর্টিকালচার উইং এর নিজস্ব ওয়েবসাইট পরিদর্শন করতে এখানে ক্লিক করুন

দেশের ১৬ কোটি মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরন ও পুষ্টি সমস্যা সমাধান, মানব সম্পদ উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দারিদ্র দূরীকরণ, নারীর ক্ষমতায়ন, জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় লাগসই প্রযুক্তি প্রয়োগ, পরিবেশ বান্ধব কৃষি, উচ্চ মূল্য ফসল উৎপাদন ও রপ্তানীমুখী কৃষি পন্য উৎপাদনে কৃষক ও উদ্যোক্তাদের চাহিদামাফিক সেবা প্রদানের লক্ষে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কৃষি মন্ত্রনালয়ের আওতাধীন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হর্টিকালচার উইং সুনির্দিষ্ট কর্মপকিল্পনা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। ঢাকাস্থ খামারবাড়ি, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সদর দপ্তরের মধ্য বিল্ডিং এর দ্বিতীয় তলায় এর দপ্তর। একজন পরিচালকের নিয়ন্ত্রণে এ উইং পরিচালিত হচ্ছে।  সদর দপ্তরে একজন অতিরিক্ত পরিচালক, দুই জন  উপ-পরিচালক, দুই জন  অতিরিক্ত উপ-পরিচালক, একজন উদ্যানতত্ত্ববিদ, একজন সহকারী উদ্যানতত্ত্ববিদ এবং একজন গবেষণা কর্মকর্তা কারিগরী ও দাপ্তরিক কাজে পরিচালককে সহায়তা প্রদান করছেন।

উদ্যান ফসল সম্প্রসারণ, মাতৃবাগান সৃজন, জার্মপ্লাজম সংরক্ষণ এবং মান সম্পন্ন বীজ, চারা, কলম উৎপাদন এবং সুলভ মূল্যে সরবরাহের জন্য দেশের বিভিন্ন জেলায় ৭৩ টি হর্টিকালচার সেন্টারের  মাধ্যমে হর্টিকালচার উইং এর মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এসকল হর্টিকালচার সেন্টারের সুষ্ঠ পরিচালনার জন্য ২৮ টি  হর্টিকালচার সেন্টারকে ক্যাটাগরী-১ এ অন্তর্ভুক্ত করে ২৮ জন  উপ-পরিচালক, ২৫ টি  হর্টিকালচার সেন্টারকে ক্যাটাগরী-২ এ অন্তর্ভুক্ত করে ২৫ জন উদ্যানতত্ত্ববিদ ও ২০ টি  হর্টিকালচার সেন্টারকে ক্যাটাগরী-৩ এ অন্তর্ভুক্ত করে ২০ জন নার্সারী তত্তবাবধায়কের মাধ্যমে উদ্যান ফসলের সম্প্রসারণ সেবা প্রদান করা হচ্ছে । এ উইং এর মাধ্যমে দেশে মাশরুম চাষ প্রযুক্তি সম্প্রসারণ ও মাশরুমের গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য একজন উপ-পরিচালকের তত্ত্বাবধানে সাভারে একটি আধুনিক গবেষণাগারসহ স্বয়ংসম্পূর্ন  মাশরুম উন্নয়ন  ইনস্টিটিউট পরিচালিত হচ্ছে।


পরিচালক

হর্টিকালচার উইং এর প্রধান দায়িত্বগুলো হলোঃ

 

  • হর্টিকালচার সেন্টার পরিচালনা ও সেবা প্রদানঃ
    • হর্টিকালচার সেন্টারসমূহের অন্যতম প্রধান কাজ হলো প্রতি বছর ফল, ফুল, কন্দাল, সবজী ও ঔষধী গাছের মানসম্মত চারা ও  কলম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারন ও তা বাসত্মবায়ন করে সূলভ মূল্যে বিক্রয় করা।
    • দেশ বিদেশের গবেষনা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক উদ্ভাবিত ফল, ফুল, কন্দাল ও সবজীর জাত সমূহ সংগ্রহ করে। সে জাত গুলোর এদেশের মাটি ও আবহাওয়া উপযোগীতা যাচাই করে। উপযোগী জাত সমূহ দ্বারা মাতৃবাগান সৃজন করা এবং সেগুলো রক্ষণাবেক্ষণ করা ।
    • এছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বিশেষ বৈশিষ্টসম্পন্ন (আগাম, নাবী ও বারমাসি) বিভিন্ন ফলের গাছ মাতৃ বৃক্ষ হিসেবে চিহ্নিত করে সেখান থেকে সায়ন সংগ্রহ করে কলম তৈরী ও ঐসব জাতের সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণের ব্যবস্থা করা ।
  • উদ্যান ফসলের লক্ষ্যমাত্রা ও উৎপাদন কৌশল নির্ধারণঃ
    • বিভিন্ন উদ্যান ফসলের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ও বাস্তবায়ন কৌশল নির্ধারণ করাঃ অত্র উইং এর আওতায় সারা দেশের সকল জনগোষ্ঠীর খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদা পূরণ, কর্মসংস্থান, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা, জলবায়ুর প্রভাবমুক্ত রাখা, রপ্তানীর মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের লক্ষ্যে রপ্তানীযোগ্য কৃষিজাত পণ্য উৎপাদন এবং সর্বোপরি নতুন নতুন শিল্প সৃষ্টির লক্ষ্যে সারাদেশের জন্য প্রতিবছর সকল প্রকারের কৃষিজাত ফসলের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা এবং এই সেক্টরে সরকারের ভর্তূকী/ প্রনোদনা সহায়তায় বিভিন্ন কৃষিজাত পণ্যের উৎপাদন বৃদ্ধি করা। বিশেষতঃ
    • বাংলাদেশে ফল ও ফুলের আবাদ ও উৎপাদন বৃদ্ধি করা
    • শাকসব্জী, মশলা ও কন্দাল ফসলের আবাদ ও উৎপাদন বৃদ্ধি করা
  • ফলমেলার আয়োজন ও ফলবৃক্ষ রোপনঃ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর প্রতি বৎসর জুন মাসে এ উইং এর মাধ্যমে দেশব্যাপী ফলদ বৃক্ষ রোপন পক্ষ উদযাপন করে থাকে। এ উপলক্ষে জাতীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ফলমেলার অয়োজন করা হয়। ঐসব মেলায় দেশের বিভিন্ন স্থানে উৎপাদিত প্রচলিত ও অপ্রচলিত ফল প্রদর্শনের মাধ্যমে এ সব ফল চাষাবাদে জনসাধারণ ও কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা হয় এবং কৃষক পর্যায়ে ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিনামূল্যে ফলের চারা সরবরাহ করা হয়ে থাকে । ফলদ ও ঔষধি বৃক্ষ রোপনে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ কৃষক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কৃত করা হয়ে থাকে।
  • দেশী ফলের পরিচিতি বাড়ানো ও বার মাস ফল প্রাপ্যতার কৌশল নির্ধারণ
  • বানিজ্যিক নার্সারী স্থাপনে সহযোগিতা
  • নতুন ফল বাগান সৃজন ও বাগান ব্যবস্থাপনা
  • বাংলাদেশে উদ্যান ফসল উৎপাদনের সমস্যাবলীর সমাধান প্রদান

 

প্রয়োজনীয় তথ্যসমূহঃ

   ⇒ হর্টিকালচার সেন্টার সমূহের নাম ও যোগাযোগের ঠিকানা

   ⇒ হর্টিকালচার উইং এর আওতায় বিগত ৫ বৎসরের চারা/কলম উৎপাদন, বিতরণের বিবরণ: ২০০৮-২০১৩, ২০১৪-২০১৮

   ⇒ ফলদ ও ঔষধি বৃক্ষরোপণ কর্মসুচির আওতায় বিগত ১০ বছরের লক্ষ্যমাত্রা ও অর্জন

   ⇒ আমদানীকৃত উদ্যানজাত পণ্য : ২০১০-২০১৩ , ২০১৪-২০১৮

     চারা/ কলমের বিক্রয়মূল্য ২০২১-২২